হোমো স্যাপিয়েন্স (রিটেলিং আওয়ার স্টোরি)

হোমো স্যাপিয়েন্স (রিটেলিং আওয়ার স্টোরি)

2 customer reviews
Sold: 5

294৳ 

-25%

লেখক : রাফান আহমেদ
মোট পৃষ্ঠা : ১৮৪ (৪ কালার)
কভার : হার্ড কভার

একটু পড়ে দেখুন

294৳ 

Add to cart

আমরা স্যাপিয়েনস, হোমো স্যাপিয়েনস। সুবিশাল মহাবিশ্বের এক সর্পিলাকার গ্যালাক্সির খুব সৌভাগ্যময় এলাকায় আমাদের নিবাস। এই এলাকার আদুরে নাম গোলডিলকস জোন। কীভাবে এই মহাবিশ্বের সূচনা ও বিকাশ হলো, নীলনয়না এই গ্রহে আমরা কবে এলাম, কীভাবে এলাম – এসব চিরাচরিত জিজ্ঞাসার উত্তর তোমরা হয়তো শুনেছো। হালফিলে বিজ্ঞান দিয়ে এসব প্রশ্নের উত্তর না পেলে, অনেকের কাছে স্বাদটা কেমন যেন পানসে মনে হয়। তোমরা জেনেছো, পৃথিবীর অবস্থাকে জগতের কেন্দ্র থেকে এককোণায় ঠেলে দিয়েছিলেন কোপারনিকাস। কিন্তু তারপরও আমাদের বিশেষত্ব ক্ষুণ্ণ হয় নি-এটা মনে হয় জানো না। ডারউইন এসে বোঝালেন-আমরা আলাদা কিচ্ছু না, বরং অন্যান্য পশুর মতই। তবুও আমাদের স্বপ্নগুলো ধূসর হলো না। আমরা এখনো স্বপ্ন দেখি, গল্প-কবিতা লিখি, কল্পনার ঘুড়ি উড়িয়ে দিই নীলাম্বরে! বিজ্ঞানের সুধা পান করে তোমরা অনেক কিছু জেনেছো। আবার অনেক কিছুই জানো নি। কী জানো নি? কেন জানো নি? জানা কী দরকার? তোমার চিন্তার বাতায়নে মিষ্টি হাওয়া হয়ে মুখরিত হতে চাই, কানে কানে বলতে চাই – এসো, আমাদের গল্পটা আরো একবার শুনি। একটু ভিন্ন ধাঁচে, একটু ভিন্ন রঙে। আমরা হোমো স্যাপিয়েনস, আর এটা আমাদের গল্প।

2 reviews for হোমো স্যাপিয়েন্স (রিটেলিং আওয়ার স্টোরি)

  1. মোঃ আব্দুল বাতেন

    আধুনিক যুগের মানবজাতির অন্যতম গর্বের বিষয়, আল্লাহদ্রোহীতার দিকে ধাবিতকারী (!) জ্ঞানের শাস্ত্র হচ্ছে বিজ্ঞান। বিজ্ঞান, বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব, বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি, বৈজ্ঞানিক গবেষণা কথাগুলো আমরা হরহামেশা ব্যবহার করলেও বিজ্ঞান যে আসলে কী সেটা আমাদের অনেকেরই অজানা। বিজ্ঞানের দর্শন না বোঝার কারণে এযুগের কিছু সত্যবিচ্যুত মানুষ বিজ্ঞানের ক্ষমতায় বিস্মিত হয়ে মুরতাদ হয়ে যাচ্ছে। একইভাবে স্বল্পবুদ্ধির লেখকরা এনসিটিবির বইয়ের ভেতর দিয়ে কোমলমতি শিশুদের মগজে বিজ্ঞানের নামে বিষ ঢুকিয়ে দিচ্ছে। সেসবের মাঝে স্রোতের বিপরীতে দাঁড়ানোর সাহস করা একটা বই হচ্ছে “হোমো স্যাপিয়েন্স”। বিজ্ঞান কিভাবে কাজ করে? বৈজ্ঞানিক গবেষণাগুলো কিভাবে করা হয়? এসব নিয়ে একাডেমিক ভঙ্গীতে আলোচনা এসেছে বইটিতে। আর বইয়ের বড় একটি অংশজুড়ে আছে বিবর্তন নিয়ে আলাপ। যে তত্ত্ব খোদ অনেক নাস্তিক বিজ্ঞানীরাই মেনে নিতে নারাজ সেরকম একটা বিতর্কিত বিষয়কে পাঠ্যসূচীতে আনার যৌক্তিকতা কোথায়। বিজ্ঞানকে নতুনভাবে জানা-বোঝার জন্য বিশেষভাবে স্কুল-কলেজে বিজ্ঞান বিভাগে পড়ুয়া ভাই-বোনদের বইটি পড়তে অনুরোধ করব।

  2. Aminur Islam Rifat

    বিজ্ঞানকে বিজ্ঞানের মতো করে জানা এবং বিজ্ঞানবাদিদের ছোবল থেকে নিজেকে রক্ষার্থে বইটি অনন্য বলে মনে হয়েছে। সেইসাথে সমাজ পরিমন্ডলে বৈজ্ঞানিক নামে পরিচিতি পাওয়া অবৈজ্ঞানিক তথ্যের গলদঘর্ম থেকে নিজেকে বাঁচাতে বইটার অবশ্যই দারস্থ হওয়া চাই!

Add a review

Your email address will not be published. Required fields are marked *